হ্যাঁ, ওইদিকে তবে ঈশ্বরের সঙ্গে দেখা হল যৌবনবাউল?
আর এইদিকে আকাশটায় অনেক বিন্দু-আলোর-গোলক শূন্যতাকে চেঁছেছুলে আরও তীক্ষ্ণ করে তুলছে,আর আমাদের চোখের মণির গলিরাস্তা ধরে খ্যাঁচ-খ্যাঁচ চলে যাচ্ছে থরেথরে শূন্যতার ধার —অন্ধকারকে পাঁজাকোলা তুলে নিয়ে বালিশ খেলা খেলছে।ফলে গোলকদের চত্বরে অন্ধকারেরা—বেসামাল চর্কি,
তরঙ্গাকারে হরিলুট বিশালতার বৃত্তহীন আড়ালে—আর খাবলেখুবলে খাচ্ছে একা-ঈশ্বরের ক্ষুধার্ত হাতের ছোবল— গাছাগাছা বিশালতার মর্মার্থ।
অথচ কী নির্ভার এখন এইসব অভিজ্ঞতাকে তুচ্ছতায় তুড়ি মেরে — এইসব জগতের পেঁকে ওঠা লাল অসহিষ্ণুতার খোসা ফুঁড়ে ছিঁটকে বেড়িয়েছ তুমি আর উড়ে যাচ্ছ—যাইতেছ হে-উড়াল— হাওয়াবদলের শেষডাকে ডানাওয়ালা আরও-গাঢ়-রাস্তাগুলোর লাগাম টেনে-টেনে বিনির্মিত স্মৃতির বিরান খেতে নতুন শস্যের সুস্বাস্থ্য ফলাতে——
আরো পড়ুন -->>
0 মন্তব্যসমূহ
অনাকাঙ্ক্ষিত মন্তব্যের দায় মন্তব্যকারীর, সম্পাদকের নয়।